‘আল্লাহুমা বারিক’ থেকে আল্লাহুমা বারিক লাহু বা আল্লাহুম্মা বারিক লাহা দোয়াটি এসেছে। পুরুষ ও নারীর সুখ-সমৃদ্ধির জন্য এই দোয়া পড়তে হয়। দেখুন আল্লাহুম্মা বারিক লাহু/লাহা অর্থ এবং আল্লাহুম্মা বারিক লাহু/লাহা কখন বলতে হয়?
পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ ধর্ম ইসলাম। ইসলাম একটি পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা। এখানে মানুষের জীবনের প্রতিটি পর্যায় আলোচনা করা হয়েছে। এছাড়া আল্লাহ ও রাসূল (সা:) মানুষের কল্যানের জন্য কোরআন ও হাদীসে বিভিন্ন দোয়ার কথা উল্লেখ করেছেন। দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহৃত এমনই একটি দোয়া ‘আল্লাহুমা বারিক’। আল্লাহুমা বারিক’ এর অর্থ হলো: “আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন”।
এই দোয়া পড়া সুন্নত। মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা:) মানুষের বরকত ও রহমতের জন্য প্রায়ই এই দোয়া পাঠ করতেন। তাই আমাদেরও মানুষের উন্নতির জন্য এই দোয়া পাঠ করা উচিত। এই দোয়া পড়লে আল্লাহপাক খুশি হন এবং দুনিয়ায় বরকত ও রহমত দান করেন। পুরুষ, নারী বা কোন বস্তুর ক্ষেত্রে এই দোয়া ভিন্ন ভিন্ন ভাবে পড়তে হয়।
পুরুষ: ‘আল্লাহুমা বারিক লাহু’ (একজন পুরুষের মঙ্গল কামনায় এই দোয়া পড়তে হয়)।
নারী: ‘আল্লাহুমা বারিক লাহা’ (একজন নারীর মঙ্গল কামনায় এই দোয়া পড়তে হয়)।
বস্তু: ‘বারাকাল্লাহু লাকা ফিহা’ (কোন বস্তুর মঙ্গল কামনায় এই দোয়া পড়তে হয়)।
পুরুষ (বহুবচন): ‘আল্লাহুমা বারিক লাহুম’ (একাধিক পুরুষের মঙ্গল কামনায় এই দোয়া পড়তে হয়)।
নারী (বহুবচন): ‘আল্লাহুমা বারিক লাহন’ (একাধিক নারীর মঙ্গল কামনায় এই দোয়া পড়তে হয়)।
আল্লাহুম্মা বারিক লাহু অর্থ কি?
বাংলাদেশের মানুষ ফেসবুকপ্রেমী। এক জরিপে দেখা গেছে, ‘বিশ্বে সক্রিয় ফেসবুক ব্যবহারকারীর দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান তৃতীয় ‘। এখন যেকোন মানুষ তার প্রতিক্রিয়া জানায় ফেসবুকে। সেটা হোক পুত্রসন্তান লাভ, জন্মদিন, বিয়ে কিংবা অন্য কোন ধর্মীয় কাজ। অনেকে এরকম পোস্টের সাথে জুড়ে দেয় ‘আল্লাহুমা বারিক লাহু’ বা আল্লাহুমা বারিক লাহা’দোয়াটি। কিন্তু ফেসবুক পোস্টে কেন এই দোয়ার ব্যবহার তা অনেকেই জানেন না।
‘আল্লাহুমা বারিক লাহু’ বা ‘আল্লাহুমা বারিক লাহা’র অর্থই বা কি তাও অনেকে জানেন না। তাই চলুন আগে আল্লাহুমা বারিক লাহুর অর্থ জেনে নেয়া যাক। আল্লাহুমা বারিক লাহু অর্থ হলো, ‘আল্লাহ তাকে ইহকাল ও পরকালে বরকত দান করুন’। একজন পুরুষের সুন্দর ভবিষ্যৎ ও বরকতের জন্য এই দোয়া পড়তে হয়। কোন নারীর ক্ষেত্রে এই দোয়া প্রযোজ্য নয়।
আল্লাহুম্মা বারিক লাহু ইংরেজি: আল্লাহুম্মা বারিক লাহুর ইংরেজি, বাংলা ও আরবি উচ্চারণ ও অর্থ মোটামুটি একই। আল্লাহুম্মা বারিক লাহুর ইংরেজি উচ্চারণ হলো ‘Allahumma Barik Lahu’ এবং আল্লাহুম্মা বারিক লাহুর ইংরেজি অর্থ হচ্ছে, ‘may Allah bless him’।
আল্লাহুম্মা বারিক লাহু আরবি: আল্লাহুম্মা বারিক লাহুর আরবি উচ্চারণ হলো,“اللهم بارك لهُ”। আল্লাহুম্মা বারিক লাহুর আরবি অর্থ হচ্ছে, ‘আল্লাহ তাকে (পুরুষ) ইহকাল ও পরকালে বরকত দান করুন’।
আল্লাহুম্মা বারিক লাহু কখন বলতে হয়
আল্লাহুম্মা বারিক লাহু একটি চমৎকার দোয়া। হাদীসে বর্ণিত আছে, এই দোয়া যার জন্য পড়া হয় এবং যে পড়ে দুজনই উপরই রহমত ও বরকত নাজেল হয়। বিভিন্ন পরিবেশ ও পরিস্থিতিতে এবং আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য আল্লাহুম্মা বারিক লাহু বলতে হয়। সাধারণত কোন পুরুষের কল্যাণের জন্য আল্লাহুম্মা বারিক লাহু বলতে হয়। কোন নারীর কল্যাণের জন্য এই দোয়া প্রযোজ্য নয়। এছাড়া যেসব ক্ষেত্রে আল্লাহুম্মা বারিক লাহু বলতে হয় তার কয়েকটি নমুনা নিচে দেয়া হলো:
১. কোন কিছুতে মুগ্ধ হলে বা আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করলে এই দোয়া বলতে হয় (পুরুষের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য)।
২. কারো প্রশংসায় এই দোয়া বলতে হয় (পুরুষের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য)।
৩. কারো কাজে অনুপ্রাণিত হলে এই দোয়া বলতে হয় (পুরুষের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য)।
৪.নবজাতক শিশুকে অভিনন্দন জানাতে এই দোয়া বলতে হয় (পুরুষের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য)।
৫.বিশেষ উপলক্ষে এই দোয়া বলতে হয় (পুরুষের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য)।
৬. জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাতে এই দোয়া বলতে হয় (পুরুষের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য)।
৭.নবদম্পতিকে অভিনন্দন জানাতে এই দোয়া বলতে হয় (পুরুষের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য)।
৮. নতুন চাকরি লাভ হলে এই দোয়া বলতে হয় (পুরুষের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য)।
৯.কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে এই দোয়া বলতে হয় (পুরুষের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য)।
১০. কোন পুরুষের সুরক্ষার জন্য এই দোয়া বলতে হয়।
১১. কোন পুরুষের উন্নতির জন্য এই দোয়া বলতে হয়।
১২.কোন পুরুষের সুন্দর ভবিষ্যতের জন্য এই দোয়া বলতে হয়।
১৩. পুত্রসন্তান জন্ম গ্রহন করলে এই দোয়া বলতে হয়।
১৪.কোন পুরুষকে শুভেচ্ছা জানানোর জন্য এই দোয়া বলতে হয়।
১৫. আল্লাহর নিকট কোন পুরুষের জন্য সাহায্য চাইতে এই দোয়া বলতে হয়।
১৬. কোন পুরুষের কৃতিত্বের জন্য অভিনন্দন জানাতে এই দোয়া বলতে হয়।
১৭. বাবা, ভাই, চাচা, নানা, খালু, ফুফা বা অন্য কোন পুরুষের বরকতের জন্য এই জন্য দোয়া বলতে হয়।
আল্লাহুম্মা বারিক লাহু বলার উপকারিতা
ইসলাম শান্তির ধর্ম। ‘আল্লাহুম্মা বারিক লাহু’ হলো দুই মুসলমানের মধ্যে ভালোবাসা বিনিময়ের একটি উত্তম পন্থা। এই ফজিলতপূর্ন বাক্যাংশ দ্বারা একজন মুসলিম আরেকজন মুসলিমের জন্য মহান আল্লাহ তায়ালার কাছে দোয়া চায়, এর মাধ্যমে ওই ব্যক্তির মহানুভবতা ও উদার মানসিকতা প্রকাশ পায়। এতে মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন খুশি হন এবং দুই মুসলিমের জন্যই বরকত দান করেন। সত্যিই! ‘আল্লাহুম্মা বারিক লাহু’ একটি আশ্চর্যজনক ও গুরুত্বপূর্ণ দোয়া। নিচে এর কয়েকটি উপকারিতা দেয়া হলো:
১. আল্লাহুম্মা বারিক লাহু বলা সুন্নত। আমরা বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর উম্মত। মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) আমাদের জন্য কিছু নসিহত রেখে গেছেন যেগুলো পালন করলে পরকালে জান্নাত লাভ হবে। এমনই একটি নসিহত ‘আল্লাহুম্মা বারিক লাহু’ বলা। হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছেন, ‘তারাই জান্নাত লাভ করবে যারা স্বীকার করে’। সুতরাং কারো বরকতের জন্য বা কোন কিছুতে মুগ্ধ হলে ‘আল্লাহুম্মা বারিক লাহু’ বলা জরুরি।
২. যখন কোন মুসলমান অপর কোন মুসলমানের জন্য দোয়া করেন, তখন একজন ফেরেশতা আমিন বলেন। নবী হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) বলেছেন, ‘যখনই একজন মুসলমান তার ভাইয়ের (অপর মুসলমানের) জন্য প্রার্থনা করে, তখন একজন ফেরেশতা প্রার্থনাকারীর জন্য আমিন বলেন, এর অর্থ হল যে ব্যক্তি প্রার্থনা করছে এবং যার জন্য প্রার্থনা করা হয়েছে তারা উভয়েই বরকত পাবে’।
৩. মহান আল্লাহ এই সুন্দর পৃথিবীর মালিক। আল্লাহ তার ইবাদতের জন্যই আমাদের সৃষ্টি করেছেন। হযরত ইব্রাহিম (আ:) আল্লাহ সন্তুষ্টির জন্য তার পুত্রকে কোরবানি দেয়ার জন্য প্রস্তুত হয়েছিলেন। আমাদেরও আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করতে হবে। আল্লাহুম্মা বারিক লাহু বললে আল্লাহ খুশি হন। তাই আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য এই ছোট নসিয়তটি পালন করা আমাদের দ্বায়িত্ব। এছাড়া এই দোয়ার আরও অনেক উপকারিতা রয়েছে।
আল্লাহুমা বারিক লাহা অর্থ কি?
আল্লাহুমা বারিক লাহা অর্থ হলো, ‘আল্লাহ তাকে (নারী) ইহকাল ও পরকালে বরকত দান করুন’ । একজন মহিলা বা নারীর সুন্দর ভবিষ্যৎ ও বরকতের জন্য এই দোয়া পড়তে হয়। কোন পুরুষের ক্ষেত্রে এই দোয়া প্রযোজ্য নয়। রাসূল (সা:) কোন নারীর/মহিলার ভালো কিছু দেখে মুগ্ধ হলে তার বরকতের জন্য এই দোয়া পড়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
আল্লাহুম্মা বারিক লাহা আরবি : আল্লাহুম্মা বারিক লাহার আরবি উচ্চারণ হলো, “اللهم بارك لها”। আল্লাহুম্মা বারিক লাহার আরবি অর্থ হচ্ছে, ‘আল্লাহ তাকে (নারী) ইহকাল ও পরকালে বরকত দান করুন’।
আল্লাহুম্মা বারিক লাহা ইংরেজি: আল্লাহুম্মা বারিক লাহার ইংরেজি উচ্চারণ হলো ‘Allahumma Barik Laha’ এবং আল্লাহুম্মা বারিক লাহা ইংরেজি অর্থ হচ্ছে, ‘may Allah bless her’।
আল্লাহুম্মা বারিক লাহা কখন বলতে হয়
সাধারণত নারীর কল্যাণের জন্য আল্লাহুম্মা বারিক লাহা বলতে হয়। কোন পুরুষের কল্যাণের জন্য এই দোয়া প্রযোজ্য নয়। এছাড়া যেসব ক্ষেত্রে আল্লাহুম্মা বারিক লাহা বলতে হয় তার কয়েকটি নমুনা নিচে দেয়া হলো:
১. কোন কিছুতে মুগ্ধ হলে বা আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করলে এই দোয়া বলতে হয় (নারীর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য)।
২. কারো প্রশংসায় এই দোয়া বলতে হয় (নারীর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য)।
৩. কারো কাজে অনুপ্রাণিত হলে এই দোয়া বলতে হয় (নারীর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য)।
৪. নবজাতক শিশুকে অভিনন্দন জানাতে এই দোয়া বলতে হয় (নারীর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য)।
৫. বিশেষ উপলক্ষে এই দোয়া বলতে হয় (নারীর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য)।
৬. জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাতে এই দোয়া বলতে হয় (নারীর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য)।
৭. নবদম্পতিকে অভিনন্দন জানাতে এই দোয়া বলতে হয় (নারীর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য)।
৮. নতুন চাকরি লাভ হলে এই দোয়া বলতে হয় (নারীর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য)।
৯. কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে এই দোয়া বলতে হয় (নারীর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য)।
১০. কোন নারীর সুরক্ষার জন্য এই দোয়া বলতে হয়।
১১. কোন নারীর উন্নতির জন্য এই দোয়া বলতে হয়।
১২. কোন নারীর সুন্দর ভবিষ্যতের জন্য এই দোয়া বলতে হয়।
১৩. কণ্যাসন্তান জন্ম গ্রহন করলে এই দোয়া বলতে হয়।
১৪. কোন নারীকে শুভেচ্ছা জানানোর জন্য এই দোয়া বলতে হয়।
১৫. আল্লাহর নিকট কোন নারীর জন্য সাহায্য চাইতে এই দোয়া বলতে হয়।
১৬. কোন নারীর কৃতিত্বের জন্য অভিনন্দন জানাতে এই দোয়া বলতে হয়।
১৭. মা, বোন, চাচী, নানী, খালা, ফুফু বা অন্য কোন নারীর বরকতের জন্য এই জন্য দোয়া বলতে হয়।
আল্লাহুম্মা বারিক লাহু নাকি লাহা
যারা পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়েছেন তারা এতক্ষণে আল্লাহুমা বারিক লাহু/লাহা অর্থ কি? আল্লাহুমা বারিক লাহু/লাহা কখন বলতে হয়? আল্লাহুমা বারিক লাহু/লাহার উপকারিতা কি জেনে গেছেন। তবে অনেকেই কখন আল্লাহুম্মা বারিক লাহু বলতে হয়? কখন আল্লাহুম্মা বারিক লাহা বলতে হয়? তা মনে রাখতে পারেন না। সাধারণত ছেলেদের জন্য আল্লাহুম্মা বারিক লাহু এবং মেয়েদের জন্য আল্লাহুম্মা বারিক লাহা বলতে হয়।
যারা এরপরও মনে রাখতে পারছেন না, তারা উদাহরণসহ দেখে নিন কখন আল্লাহুম্মা বারিক লাহু এবং কখন আল্লাহুম্মা বারিক লাহা বলতে হয়? কখন বারাকাল্লাহু লাকা ফিহা বলতে হয়? কখন আল্লাহুমা বারিক লাহুম এবং আল্লাহুমা বারিক লাহন বলতে হয়?
কয়েকটি ব্যবহারিক উদাহরণ
- আপনার ছেলে বিসিএস ক্যাডার হয়েছে.. ‘আল্লাহুমা বারিক লাহু’।
- আমার বোন জিপিএ ৫ পেয়েছে.. ‘আল্লাহুমা বারিক লাহা’।
- আমি একটি নতুন বাইক কিনেছি.. ‘বারাকাল্লাহু লাকা ফিহা’।
- সাকিবরা বিশাল ব্যবধানে ভারতকে হারিয়েছে.. ‘আল্লাহুমা বারিক লাহুম’।
- আমাদের মেয়েরা এশিয়া কাপ জয় করেছে.. ‘আল্লাহুমা বারিক লাহন’।
- আমার ভাই সৌদি আরবে থাকে.. ‘আল্লাহুমা বারিক লাহু’।
- আমার মেয়েটি দিন দিন বড় হচ্ছে.. ‘আল্লাহুমা বারিক লাহা’।
- আমি একটি নতুন বাড়ি করেছি.. ‘বারাকাল্লাহু লাকা ফিহা’।
- আল্লাহ সকল মুসলিমদের হেফাজত করুন.. ‘আল্লাহুমা বারিক লাহুম’।
- মেয়েগুলো মাদ্রাসায় পড়ে.. ‘আল্লাহুমা বারিক লাহন’।
অন্য পোস্ট পড়ুন-
Doa tir meaning clear. Onek helpful article. May Allah give me knowledge of Islam.
বিয়ের ক্ষেত্রে কী বলবো?
স্বামী স্ত্রী উভয়ের ভালোবাসা বা খুশির সংবাদ হলে কী বলবো?
আপনাদের পোষ্ট অনেক ভাল হয়েছে